en

ব্রাহ্মণবাড়িয়া / বি বাড়িয়া জেলার উপজেলা, দর্শনীয় স্থান ও অন্যান্য তথ্য

ব্রাহ্মণবাড়িয়া চট্টগ্রামের একটি প্রশাসনিক জেলা। জেলাটি ১৯৮৪ সালে যাত্রা শুরু করে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা তিতাস নদীর তীরে অবস্থিত। আখাউরা বাংলাদেশের বৃহত্তম রেল জংশন। এটি বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলের একটি সীমান্তবর্তী জেলা। বিখ্যাত আশুগঞ্জ স্থলবন্দর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় অবস্থিত। 


বি বাড়িয়া জেলার উপজেলাঃ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় ৯ টি উপজেলা রয়েছে - ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর, কসবা, নাসিরনগর, সরাইল উপজেলা, আশুগঞ্জ, আখাউড়া, নবীনগর, বাঞ্ছারামপুর এবং বিজয়নগর।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিখ্যাত দর্শনীয় স্থানসমূহঃ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাকে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী বলা হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহের মধ্যে রয়েছে-

ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহীদ স্মৃতিসৌধ, জামেয়া ইউনূছিয়া (বড় মাদ্রাসা), সরাইল জামে মসজিদ , কালভৈরব মূর্তি (১৯০০ শতাব্দী, উচ্চতা ২৮ ফুট), ভৈরব রেলওয়ে সেতু, বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্য মৈত্রী সেতু (সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু), কাইতলা জমিদার বাড়ী (নবীনগর)

আড়িফাইল মসজিদ (সরাইল), ধরন্তি (সরাইল), কেল্লা শহীদের মাজার (১৮০০ শতাব্দী, খরমপুর), উলচাপাড়া জামে মসজিদ (১৬০০ শতাব্দী), ভাদুঘর শাহী জামে মসজিদ (১৬৬৩ খ্রীষ্টাব্দ), সৈয়দ কাজী মাহমুদ শাহ মাজার (১৬০০ শতাব্দী

কাজীপাড়া), গঙ্গাসাগর দিঘী - আখাউড়া, আখাউড়া স্থলবন্দর, তিতাস গ্যাসক্ষেত্র, আশুগঞ্জ বিদ্যুৎ কেন্দ্র, হাতিরপুল ও ওয়াপদা রেস্ট হাউস (শাহবাজপুর, সরাইল), অদ্বৈত মল্লবর্মনের বাড়ি (গোকর্ণ ঘাট), জিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেড (আশুগঞ্জ), আর্কাইভ জাদুঘর (কসবা), অবকাশ (সদর), বাসুদেব মূর্তি (সরাইল) 

হরিপুরের জমিদার বাড়ি, কৈলাঘর দূর্গ (কসবা), কুল্লাপাথর শহীদ স্মৃতিসৌধ (কসবা), বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামালের কবর (আখাউড়া, দরুইন), সৌধ হিরন্ময়, শহীদ মিনার, তোফায়েল আজম মনুমেন্ট, মঈনপুর মসজিদ (কসবা), বাঁশী হাতে শিবমূর্তি (নবীনগর), আনন্দময়ী কালীমূর্তি (সরাইল), লোকনাথ দীঘি ইত্যাদি।

আবাসিক হোটেলসমূহঃ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আবাসিক হোটেল গুলো হল হোটেল চন্দ্রীমা (আবাসিক), হোটেল ইউনুছিয়া (আবাসিক), হোটেল নিরাপদ (আবাসিক), হোটেল মুক্তা (আবাসিক), হোটেল নাজ (আবাসিক), হোটেল রহমান (আবাসিক) ইত্যাদি।

আরও পড়ুন:-

কপিরাইট © ২০১৮ রংতুলি চয়েস ইনফো